কেউ বলতে পারে, টেকনোলজির মত বিষয় আবার বাংলা ভাষাতে বোঝানো কেন? এতে বিষয়ের মূলসুর কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়। শিক্ষক হিসেবেই বলছি, ক্লাসরুমে যখন ইংরেজিতে লেকচার দেই, বইয়ের বিষয়াবলী সত্যিই মেকানিকাল রোবটের মতো সহজে বলে দেয়া যায়। কিন্তু তাতে কি নিজে যা বলতে চাইলাম তা কি ঠিকঠাকমতো বলা হলো? ছাত্রছাত্রীরাই কি তাদের মনের আশ মেটাতে পারল? বরং ছাত্রছাত্রীরা যখন সত্যিই আরও বুঝতে চায়, আরও গহীণে ঢুকতে চায়, তখন কিন্তু উদাহরণ হিসেবে ঠাকুরমার ঝুলিতে-ও আশ্রয় খুঁজি। পাশের বাড়ির রহিমের সমস্যা এবং ভিনগাঁয়ের করিমের সমাধান দিয়েই গল্প সাজাই। তবে কেন সেই কথাগুলো টেকনোলজির বইয়ে আসতে পারে না?
রোকনের প্রথম প্রচেষ্টা “জাভা প্রোগ্রামিং” বইটির সঙ্গেও আমি যুক্ত ছিলাম। ওর প্রথম বইটির মোড়ক উন্মোচন আমিই করেছি। সেদিনই রোকনের কাছে শুনি, জাভার অ্যাডভান্সড বিষয়াবলী নিয়েও বাংলায় বই লেখার আকাঙ্ক্ষার কথা। তার আরও বড় স্বপ্নটার কথা। কিন্তু সে যে এত দ্রুত, এত জটিল একটি বিষয় অর্থাৎ “থ্রেডিং” নিয়ে এত সহজ ও সাবলীলভাবে লিখে ফেলবে, আমি তা ভাবিনি। এই ছোট্ট সহজ ভূমিকা লিখতে গিয়েই বুঝতে পারছি কি অসাধারণ কিন্তু অমানুষিক পরিশ্রম রোকন-কে করতে হয়েছে।
শিরোনাম | জাভা থ্রেড প্রোগ্রামিং |
লেখক | আ ন ম বজলুর রহমান |
ক্যাটেগরি | কম্পিউটার প্রোগ্রামিং |
ISBN | 9789843436917 |
সংস্করন | প্রথম প্রকাশ, ফেব্রুয়ারী, ২০১৮ |
পৃষ্ঠাসংখ্যা | ২০০ |
শিরোনাম | জাভা থ্রেড প্রোগ্রামিং |
---|---|
লেখক | আ ন ম বজলুর রহমান |
প্রকাশনী | দ্বিমিক প্রকাশনী |
Need an account? Register Now