তাত্ত্বিক পদার্থবিদ মিচিও কাকুর মতে, অসম্ভব ব্যাপারটা আপেক্ষিক। আজ যা অসম্ভব, কাল সেটা সম্ভব হয়ে উঠতে পারে। আজকের অনেক প্রযুক্তিকে শতবর্ষ আগের বিশ্বে নিশ্চয় অসম্ভব কিংবা ম্যাজিক বলে মনে হতো। আমরাও একই অবস্থায় পড়ি বিজ্ঞান কল্পকাহিনি-নির্ভর বই পড়তে বা সিনেমা দেখতে গিয়ে। স্টার ট্রেক, স্টার ওয়ার্স কিংবা আইজ্যাক আসিমভ ও আর্থার সি ক্লার্কের বই বা সিনেমায় দেখানো ভবিষ্যতের ঝা-চকচকে অনেক প্রযুক্তি আমাদের চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। কিন্তু সেগুলো কি বাস্তবে আদৌ সম্ভব? এ ব্যাপারে আধুনিক বিজ্ঞান কী বলে? এসব প্রশ্নের বিজ্ঞানভিত্তিক উত্তর পাওয়া যাবে মিচিও কাকুর ফিজিকস অব দ্য ইমপসিবল বইতে। টাইম ট্রাভেল, টেলিপোর্টেশন, ওয়ার্মহোল, স্টারশিপ, এলিয়েন, অদৃশ্য হওয়ার ক্ষমতা, ফোর্স ফিল্ড, ফেজার, নক্ষত্র থেকে নক্ষত্রে ভ্রমণসহ ভবিষ্যতের আরও কিছু প্রযুক্তি বর্তমানে তুমুল আলোচিত। অনেক আধুনিক বিজ্ঞানী এগুলো অসম্ভব ও গাঁজাখুরি বলে রায় দিয়েছেন। তবে সেগুলোকে মোটাদাগে অসম্ভব বলতে নারাজ মিচিও কাকু। এসব প্রযুক্তি সম্ভব নাকি অসম্ভব, বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, তথ্য ও যুক্তিতর্ক দিয়ে এ বইয়ে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন তিনি। ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হওয়ার পর নিউইয়র্ক টাইমস-এ নন-ফিকশন বিভাগে বেস্ট সেলারের মর্যাদা পায় ফিজিকস অব দ্য ইমপসিবল।
টাইম ট্রাভেল, টেলিপোর্টেশন, ওয়ার্মহোল, স্টারশিপ, এলিয়েন, অদৃশ্য হওয়ার ক্ষমতা, ফোর্স ফিল্ড, ফেজার, নক্ষত্র থেকে নক্ষত্রে ভ্রমণসহ ভবিষ্যতের আরও কিছু প্রযুক্তি বর্তমানে তুমুল আলোচিত। অনেক আধুনিক বিজ্ঞানী এগুলো অসম্ভব বলে রায় দিয়েছেন। তবে সেগুলোকে মোটাদাগে অসম্ভব বলতে নারাজ তাত্ত্বিক পদার্থবিদ মিচিও কাকু। এসব প্রযুক্তি সম্ভব, নাকি
অসম্ভব তা বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, তথ্য ও যুক্তিতর্ক দিয়ে এ বইয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন তিনি। ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হওয়ার পর নিউইয়র্ক টাইমস-এ বেস্ট সেলারের মর্যাদা পায় মিচিও কাকুর ফিজিকস অব দ্য ইমপসিবল
শিরোনাম | ফিজিকস অব দ্য ইমপসিবল |
---|---|
লেখক | মিচিও কাকু |
প্রকাশনী | প্রথমা প্রকাশন |
Need an account? Register Now